|
কলাপাড়ায় আগাম তরমুজে বাম্পার ফলন ৩ লাখ টাকা ব্যায়ে বিক্রি ৬ লাখ ৫৫ হাজার
মো: এরশাদুল ইসলাম
|
|
পটুয়াখালীর কলাপাড়ার বিভিন্ন ইউনিয়নে আগাম তরমুজ বিক্রি শুরু হয়েছে। দাম বেশি পাওয়ায় খুশি এখানকার কৃষকেরা। তবে তরমুজ চাষের আধুনিক পদ্ধতি নিলে কমবে ক্ষতির পরিমাণ। পাশাপাশি খাল খনন করে পানির ব্যবস্থা করা গেলে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা আছে উপকূলের কৃষকদের। আজ সকালে লতাচাপলি ইউনিয়নের তুলাতলির তরমুজ মাঠে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চোখ যতদুর যায় তরমুজ গাছের পাতার ফাঁকে ফাঁকে মাটির সাথে মিশে আছে বড় বড় তরমুজ। নীলগঞ্জ ইউনিয়নের দৌলতপুরের কৃষক মো. মমিন বলেন, রমজান উপলক্ষে বাজারজাত করতে পারলে বেশিই দাম পাওয়া যেত। এবার ২ একর জমিতে তরমুজ চাষ করেছি। ডাবল বেনিফিট পেয়েছি। তবে খাল শুকিয়ে যাওয়ায় পানির সংকট ছিল। খাল কেটে পানির ব্যবস্থা করা গেলে আমাদের কষ্ট কমে যেত। শুধু লতাচাপলি ইউনিয়নে নয় এমনি আগাম তরমুজ বিক্রি শুরু হয়েছে নীলগঞ্জ,ধানখালীসহ বিভিন্ন ইউনিয়নে। কলাপাড়া কৃষি অফিসের তথ্য মতে, এবারে কলাপাড়া উপজেলায় তরমুজের আবাদ হয়েছে ৩হাজার ৫শত হেক্টর জমিতে। যা পরিসংখ্যানে গত বছরের তিনগুণ। কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আরাফাত হোসাইন বলেন, এখন পর্যন্ত আগাম তরমুজের ৪ শত হেক্টর জমির তরমুজ বাজারজাত করা হয়েছে। এবারের আবহাওয়া অনূকূল থাকা ও রোগ বালাইর উপদ্রব কম হওয়ায় বাম্পার ফলনের দেখা দিয়েছে। যার ফলে কৃষকরা লাভবান হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, কৃষকের সার্বিক পরামর্শ ও সহযোগীতার কার্যক্রম চলমান রয়েছ |
