|
ফেসবুক স্টাটাস দেওয়াকে কেদ্র করে মারামারিতে আহত ১
মোঃ আশরাফুজ্জামান
|
|
গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ফেসবুকে স্টাটাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে আহত এক।
গত সোমবার ৩/৬/২০২৪ ইং তারিখ ফেসবুকে স্টাটাস দেওয়াকে কেন্দ্র করে
কাশিয়ানী উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের বাথান ডাংগা বাজারের মেসার্স হামিমা এন্টারপ্রাইজ এর মালিক মো:হেমায়েত হোসেন হিমুর ছোট ছেলে জনি সেখকে লাঠিসুটা দিয়ে আরাফাত. শাওন. ইমন.সালমান.সাকিল সহ আট. দশ জন বেদম মারপিট করে। আহত জনির পিতা হিমায়েত হোসেন হিমু বলেন ঘটনা স্থলে উপস্থিত গণ্যমান্য ব্যক্তি আহত জনিকে ছাড়িয়ে নিয়ে আমার দোকান দিয়ে যায়।এর কিচ্ছু ক্ষন পরে
আলমগীর হোসেন তার ভাইদের ডেকে আমার দোকানে হামলা চালায় তখন আমি বাধা দিলে আমাকেও মারপিট করে এবং আমার নিজ প্রতিষ্ঠানের ক্যাশ বক্স ভেংগে নগদ ৫০০০০ পঞ্চাশ হাজার টাকা নিয়ে নেয় সাকিল. তখন টাকা নেওয়ার বাধা দিলেও আরাফাত এর হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে জনির ডান পায়ের হাটুর নিচে বাড়ি মারে ও দোকান ভাঙচুর করে।এতে আমার আনুমানিক পঞ্চাশ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি সাধন হয় এবং তিনি বলেন আমি নিজে বাদি হয়ে কাশিয়ানী থানায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অগ্যাত আর ৫ জনের মামলা দায়ের করেছি।আমি এহেন নক্কার জনক ঘটনার বিচার দাবি করছি।আলমগীর হোসেনের ছোট ভাই হাফিজুর রহমান বলেন পূর্ব শত্রুতার জের ধরে মোশারফ হোসেনের নেতৃত্বে গত ৩/০৬/২০২৪ ইং বিকাল ৩ টার সময় আমার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা করে আট কাটুন কীটনাশক লুট করে নিয়ে যায়। যার প্রতীক কাটুন এর দাম ৬৮০০ টাকা। এতে আমার প্রায় ৫৪০০০ টাকার ক্ষতি-সাধন হয়। আমি আমারও আমার পরিবারের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে প্রথমে কাশিয়ানী থানায় মামলা দায়েরের চেষ্টা করি। থানা পুলিশ মামালা না নেওয়ায় আমি বাধ্য হয়ে গোপালগঞ্জ কোর্টে ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করি। ব্যাপারে মহেশপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোশারফ হোসেন মিয়ার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমাকে সামাজিকভাবে হেউ প্রতিপন্ন করার জন্যই পূর্বত্রতার ধরে আমার নামে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হচ্ছে। মেয়ে ঘটনার ব্যাপারে কিছুই জানিনা এবং এতে আমার কোনো সম্পৃক্ততা নাই। আমিও এহেন ঘটনার বিচার দাবী করি।বর্তমানে এলাকার পরিবেশ শান্ত আছে।
|
