|
সেলিমুজ্জামান সেলিমের রাজনৈতিক ইতিহাস কোন কল্প কাহিনি নয়
মোঃ আশরাফুজ্জামান
|
|
মোঃ আশরাফুজ্জামান,,গোপালগঞ্জ
জেলা প্রতিনিধিঃ গোপালগঞ্জ ১ আসনে সেলিমুজ্জামান সেলিম একটি নাম নয়।জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির আদর্শকে বুকে ধারন করে কাশিয়ানী মুকসুদপুর উপজেলার সাধারণ মানুষের ভালবাসার মণি কোটায় পৌঁছে যাওয়া একটি নাম।বলিষ্ঠ নেতৃত্বের জন্য আজ তিনি গণমানুষের ভালোবাসার প্রতীক।
তাঁকে কেউ কখনো মিডিয়ার কল্যাণে তিলকে তাল বানিয়ে
পত্রিকার শিরোনাম করে
জনপ্রিয় করে তুলিনি।
কারণ, তিনি জনপ্রিয় হতে চাননি—মানুষের ভালোবাসায় নিজেই হয়েছেন জনপ্রিয়।পরিচিত পেয়েছেন জনগনের নেতা হিসেবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক সেলিমুজ্জামান সেলিম পরিনত হয়েছেন জনগনের নেতায়।
সেলিমুজ্জামান এমন একটি নাম, যা উচ্চারিত হলে তৃণমূল নেতার মুখে হাসি ফুটে। যার সমাজ সেবার গল্প শুনলে দলের প্রতিটি কর্মীর বুক গর্বে ভরে যায়।
তাঁর রাজনৈতিক জীবন কোনো কল্পকাহিনি নয়।তার রাজনৈতিক জীবনে যেমন আছে সাহসিকতার গল্প, তেমনী আছে ত্যাগের মহাত্ত গাঁথা। কাশিয়ানী উপজেলা বিএনপির সভাপতি গোলাম মোস্তফা মোল্লা বলেন
ছাত্র রাজনীতি দিয়ে সেলিমুজ্জামান সেলিমের রাজনৈতিক জীবন শুরু। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হল ছাত্রদল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের ১ম যুগ্ন আহবায়ক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য , ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের ১ম যুগ্ন সম্পাদক , যুবদল কেন্দীয় নির্বাহী কমিটির সহ সভাপতি , বর্তমান বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ।
৯০ ’র দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে যেমনি সামনের কাতারে থেকে আন্দোলন করেছেন।কখনও দলের ডাকে সাড়া না দিয়ে ঘরে বসে আয়েস করেননি।১৯৯৮ সাল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত প্রায় ২৫ বছর গোপালগন্জ জেলা কাশিয়ানী ও মুকসুদপুর উপজেলা বিএনপির নেতৃত্ব দিয়ে তৃণমূলের আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।
গোপালগঞ্জ -১ আসনে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করেছেন।
বর্তমানে তিনি বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক
তিনি কেবল নেতৃত্ব দেননি—তিনি সহ্য করেছেন, দাঁড়িয়েছেন, লড়েছেন।
৪ বার কারাবরণ।অর্ধ শতাধিক রাজনৈতিক মামলা।
পরিবার-পরিজন নিয়ে আতঙ্ক, হামলা, রাতের পর রাত আত্মগোপনে থেকে ও দল ও দলের প্রতিটি কর্মীর জন্য ভেবেছেন। তার এ রাজনৈতিক সফলতা দুর্দিনের ত্যাগের ফল।
তবুও জাতীয়তাবাদী আদর্শ থেকে এক চুলও সরেননি।কারণ,তিনি দলের দুর্সময়ের কান্ডারী। জেল জুলুমের মধ্য দিয়ে তিনি আজ এ পর্যন্ত এসেছেন। হঠাৎ এসে রাজনীতির মাঠ দখল করেননি।
তিনি রাজনীতি করেন ক্ষমতার জন্য নয়।তিনি রাজনীতি করেন মানুষের ন্যায্য অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য।
তিনি উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেন না—তিনি উন্নয়নের ভিত্তি তৈরি করেন।গত ফ্যাসিস্ট সরকারের নেতা কর্মীরা যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজিং কমিটির আড়ালে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে ছিল তা তিনি মুক্ত করেছেন। তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ
কাশিয়ানী এম এ খালেক কলেজের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়ে নিজ দায়িত্বে পালনে স্বচ্ছতা ও দক্ষতার প্রমান।
শুধু নিজ উপজেলা কাশিয়ানী, মুকসুদপুর নয়, গোপালগন্জ জেলার সামাজিক উন্নয়নে রেখেছেন দৃশ্যমান অবদান, যা রাজনীতি ছাড়িয়ে যায়।
সাধরন মানুষের আজ প্রশ্ন একটাই এই সময়ের সবচেয়ে সাহসী, ত্যাগী ও গ্রহণযোগ্য নেতা কে? গত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে দলের প্রতিটি প্রোগ্রামে কে উপস্থিত ছিলেন। গোপালগঞ্জ : ১ কাশিয়ানী- মুকসুপুর উপজেলার প্রতিটি বিএনপি কর্মি এর উত্তর
জননেতা সেলিমুজ্জামান সেলিম।
তাঁর পক্ষে কথা বলছে দলের প্রতিটি কর্মী। জনগণের ম্যান্ডেট,তৃণমূলের নেতা কর্মীর ভালোবাসা এবং তাঁর দুরদর্শি সাহসিক রাজনৈতিক সিধান্ত।
আজ আমরা প্রস্তুত দুঃর্সময়ের ত্যাগি এ নেতাকে তার সম্মান দেওয়ার জন্য। প্রসুস্ত ধানের শীষের
প্রতিটি কর্মী। আগামীর ভবিষ্যৎ প্রধান মন্ত্রী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দলের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মুকসুদপুর ও কাশিয়ানী বাসীর স্বপ্ন পুরনে বিপদে পাশে থাকার জন্য। আর এ
নেতৃত্ব দিবেন আপনার আমার সবার প্রিয় সেলিমুজ্জামান সেলিম।
তিনি প্রতিশ্রুতি দেননা,প্রমাণে বিশ্বাসি।তিনি ফটোসেশন নয়,ফ্রন্টলাইনের যোদ্ধা।
তাঁকেই চাই আমরা গোপালগঞ্জ -১ এর কান্ডারী হিসেবে।
|
