রবিবার ১৬ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ ১লা অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ই-পেপার   রবিবার ১৬ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

ব্রেকিং নিউজঃ
পুলিশ বাহিনী ছাড়া আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনই অসম্ভব গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক-২০২৫” উপলক্ষ্যে র‌্যালী, মানববন্ধন ও আলোচনা সভা ॥ বরগুনায় পুলিশ সদস্যের বাবাকে গুলি করে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার। কলাপাড়ায় নৌকায় ইলিশের অস্তিত্ব সংকট বিষয়ক গন শুনানি। সভাপতি মোহসীন, সম্পাদক বিপু।কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন।। অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে কলাপাড়ায় গ্রেফতার-৯  কলাপাড়ায় দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি ত্রিশালে নামাজের জন্য উন্মুক্ত করা হলো দৃষ্টিনন্দন মডেল মসজিদ সংখা দিয়ে নয়, মানসম্মত শিক্ষাই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ....এবিএম মোশাররফ হোসেন।  হাজার ও নেতাকর্মী'র ভালোবাসায় সিক্ত হলেন- সেলিমুজ্জামান সেলিম 
মেজর সিনহা হত্যার দুই বছর,দ্রুত রায় কার্যকর চান মা-বোন
এস এম আওলাদ হোসেন
প্রকাশ: ৩১ জুলাই, ২০২২, ৫:২৩ অপরাহ্ণ |
অনলাইন সংস্করণ

মেজর সিনহা হত্যার দুই বছর,দ্রুত রায় কার্যকর চান মা-বোন

পুলিশের গুলিতে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান নিহতের দুই বছর রোববার (৩১ জুলাই) । ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। হত্যার দুই বছরে এসে এ ঘটনায় দায়ের করার মামলায় মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্তদের ফাঁসির রায় দ্রুত কার্যকর চেয়েছেন সিনহার মা ও বোন।

সিনহার মা নাসিমা আক্তার বলেন, ‘আমার ছেলে ছিল আমাদের জন্য প্রাণের উৎস। সে যখনি সুযোগ পেয়েছে শুধুমাত্র মানুষের কল্যাণে এগিয়ে গিয়েছে। যেসব নরপিশাচরা আমার ছেলেকে হত্যা করে আমার বুক খালি করেছে তাদেরকে আমি কোনোদিন ক্ষমা করবো না, পরম করুনাময় আল্লাহ’র কাছে তো বিচার দিয়েই রেখেছি। আমার একমাত্র প্রত্যাশা যারা আমার ছেলেকে হত্যা করে আমার বুক খালি করেছে, সেইসব হত্যাকারী মানুষ নামধারী নরকের কীটদের যেন দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। আমি আশায় বুক বেঁধে আছি সেই দিনের জন্য যেদিন এদের ফাঁসি হবে, আমার মনটা কিছুটা হলেও শান্তি পাবে। দেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি আস্থা রয়েছে, আশা করছি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এই বিচারের রায় কার্যকর হবে এবং এটি একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে মানুষের জন্য। আর কেউ এভাবে কোনো মায়ের বুক খালি করার মতো দুঃসাহস দেখাবে না।

সিনহার বোন ও মামলার বাদী শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস জানান, উচ্চ আদালতে মামলাটি আপীলে রয়েছে। এ পর্যন্ত মামলা যতটুকু এগিয়েছে তাতে সন্তোষ তারা। এখন উচ্চ আদালত দ্রুত শুনানি করে বিচার নিশ্চিত করা জরুরি। আর যারা খালাস পেয়েছেন এব্যাপারে আপীলের প্রস্তুতিও নিচ্ছেন তিনি। তিনি দ্রুত শুনানি করে ভাইয়ের হত্যার ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেছেন উচ্চ আদালতের কাছে।

২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে সিনহা নিহতের পর যা হয়েছে :

পরের দিন ১ আগস্ট এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে টেকনাফ থানায় ২টি এবং রামু থানায় ১টি মামলা দায়ের করেন। সরকারি কাজে বাধা প্রদান এবং মাদক আইনে এই মামলা দুইটি দায়ের হয়। টেকনাফ থানায় দায়ের করা এই দুই মামলায় নিহত সিনহার সঙ্গী সাইদুল ইসলাম সিফাতকে আসামি করা হয়। এছাড়া রামু থানায় মাদক আইনে দায়ের করা মামলাটিতে আসামি করা নিহত সিনহার অপর সঙ্গী শিপ্রা দেবনাথকে।

২০২০ সালের ৫ আগস্ট নিহত সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়ার ফেরদৌস বাদী হয়ে ৯ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে কক্সবাজার আদালতে মামলা দায়ের করেন। এতে প্রধান আসামি করা হয় টেকনাফের বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের সাবেক ইনচার্জ পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে। মামলার অন্য আসামিরা হল, টেকনাফ থানার তৎকালীন ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাফানুর করিম, কনস্টেবল কামাল হোসেন, কনস্টেবল আব্দুল্লাহ আল মামুন, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, উপ-পরিদর্শক (এসআই) টুটুল ও কনস্টেবল মোহাম্মদ মোস্তফা।

মামলাটি টেকনাফ থানায় নথিভুক্ত করার পর আদালত তদন্তভার দেন র‌্যাবকে। একই সঙ্গে পুলিশের দায়ের করা মামলা তিনটিও র‌্যাবকে তদন্ত করার আদেশ দেন আদালত। ২০২০ সালের ৬ আগস্ট সকালে মামলাটি টেকনাফ থানায় নথিভুক্ত করে তদন্তের জন্য র‌্যাবকে হস্তান্তর করা হয়। ওইদিন বিকালে মামলায় অভিযুক্ত ৯ জনের মধ্যে ৭ পুলিশ সদস্য আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। ওইদিন পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল, এসআই টুটুল ও কনস্টেবল মোহাম্মদ মোস্তফা নামের কোনো পুলিশ সদস্য জেলা পুলিশে কর্মরত ছিল না। ওইদিনই আত্মসমর্পণকারী আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডের আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।

র‌্যাব মামলার তদন্তকালীন ২০২০ সালের ১১ আগস্ট গ্রেপ্তার করে পুলিশের দায়ের মামলার তিন সাক্ষী টেকনাফের মারিশবুনিয়া এলাকার মো. নুরুল আমিন, মোহাম্মদ আয়াজ ও নিজাম উদ্দিনকে আদালতে সোপর্দ করেন। ওইদিনই তাদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা।

মামলা তদন্তের এক পর্যায়ে ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট এপিবিএনের তিন সদস্য সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শাহজাহান মিয়া, কনস্টেবল মো. রাজীব ও কনস্টেবল মো. আব্দুল্লাহকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব আদালতে সোপর্দ করে। ওইদিনই তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে রিমান্ড আবেদন করেন।

২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর র‌্যাব কনস্টেবল রুবেল শর্মাকে গ্রেপ্তার করে আদালতে সোপর্দ করে। তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে ওইদিনই রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। কারাগারে থাকা এই ১৪ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। এদের মধ্যে সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও কনস্টেবল রুবেল শর্মা ছাড়া অন্য ১২ আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।

২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর র‌্যাব-১৩ কক্সবাজার ব্যাটালিয়নের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) খাইরুল ইসলাম ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশীট) দাখিল করেন। অভিযুক্তদের মধ্যে ১৪ জন কারাগারে থাকলেও টেকনাফ থানার কনস্টেবল সাগর দেব পলাতক ছিল। অভিযোগপত্রে সাক্ষী করা হয় ৮৩ জনকে। একইদিন পুলিশের দায়ের করা মামলা ৩ টির চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।

২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর আদালত অভিযোগপত্রটি গ্রহণ করে পলাতক আসামি কনস্টেবল সাগর দেবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। সেই সঙ্গে পুলিশের দায়ের ৩টি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে মামলা থেকে সাইদুল ইসলাম সিফাত ও শিপ্রা দেবনাথকে মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদান করেন আদালত। এরপর মামলাটি জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম তামান্না ফারাহ’র আদালত থেকে মামলাটির কার্যক্রম জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেনের আদালতে বদলী হয়। এরপর ২০২১ সালের ২৪ জুন পলাতক আসামি কনস্টেবল সাগর দেব আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। এতে আদালত ওইদিনই তাকে কারাগারে প্রেরণ করার আদেশ দেন।

২০২১ সালের ২৭ জুন আদালত ১৫ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজ শুরুর আদেশ দেন। সেই সঙ্গে সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ২৬ থেকে ২৮ জুলাই পর্যন্ত দিন ধার্য করেন। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে আদালতের বিচার কার্যক্রম স্থগিত থাকায় ধার্য দিনগুলোতে সাক্ষ্য গ্রহণ করা সম্ভব হয়নি।

পরবর্তীতে ২০২১ সালের ২৩ আগস্ট থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮ দফায় ৮৩ জনের মধ্যে ৬৫ জন সাক্ষ্য প্রদান করেন। এরপর ৬ ও ৭ ডিসেম্বর আসামিরা ফৌজদারি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেন। সবশেষে ৯ থেকে ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত মামলায় উভয়পক্ষের আইনজীবীরা যুক্তি-তর্ক উপস্থাপন করেন। যুক্তি-তর্ক উপস্থাপনের শেষ দিনে আদালত ৩১ জানুয়ারি মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য করেন। ৩১শে জানুয়ারি ২০২১ সালে বিকালে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। মামলার মোট ১৫ আসামির দুই জনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয় জনকে যাবজ্জীবন ও সাত জনকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত হওয়া পরিদর্শক লিয়াকত আলী। তাদের ফাঁসিতে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত ঝুলিয়ে রাখতে বলেছেন বিচারক। যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, এসআই নন্দ দুলাল রক্ষিত, কনস্টেবল সাগর দেব, রুবেল শর্মা, পুলিশের সোর্স নুরুল আমিন, নিজাম উদ্দিন ও আয়াজ উদ্দীন। মামলা থেকে খালাস পাওয়া সাত জন হলেন, এপিবিএনের এসআই শাহজাহান আলী, কনস্টেবল মো. রাজীব, মো. আব্দুল্লাহ, পুলিশের কনস্টেবল সাফানুল করিম, কামাল হোসেন, লিটন মিয়া ও আব্দুল্লাহ আল মামুন।

এছাড়া মেজর সিনহা নিহত হওয়ার পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। গঠিত কমিটি তদন্ত শেষে একটি প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়। তবে ওই তদন্ত প্রতিবেদনে কি ধরণের বিষয়বস্তু উল্লেখিত ছিল তা প্রকাশ পায়নি। একই ইস্যুতে কক্সবাজারের পুলিশ সুপারসহ একযোগে দেড় সহস্রাধিক পুলিশ সদস্যকে অন্যত্রে বদলী করে তদস্থলে নতুন পুলিশ সদস্যদের পদায়ন করা হয়েছিল।

নিহতের দুই বছরে এসে আইনজীবীরা যা বলছেন :

দুই বছরে এসে মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর জানান, এ মামলার রায় হওয়ার পর আদালতের সকল প্রকার কাগজ-পত্র উচ্চ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্তদের পক্ষে হাইকোর্টে দুই আপীলও করা হয়েছে। একই সঙ্গে যারা খালাস পেয়েছে এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপক্ষ আপীলের একটি কথা ছিল। তা হয়েছে কিনা জানা নেই। তবে আপীলের শেষ সময় ৩১ জুলাই। রাষ্ট্রপক্ষ এই আপীল করেছেন কিনা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। স্বাভাবিকভাবে এধরণের আপীলের শুনানি করতে সময় লাগে। এখন আদালত কখন শুনানি করে তা দেখার অপেক্ষায়। তবে এই গুরুত্বপূর্ণ মামলাটি দ্রুত শুনানি করা জরুরি।তিনি আশা করছেন, নিম্ন আদালতের রায় উচ্চ আদালতেও বহাল থাকবে। একটি আলোচিত হত্যাকাণ্ডের বিচার জাতি দেখবে।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষের পক্ষের আইনজীবী কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ফরিদুল আলম জানান, খালাস প্রাপ্তদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপীলের ৩১ জুলাই শেষ হচ্ছে। এই আপীলের বিষয়টি এখনো নিশ্চিত নন তিনি। তবে উচ্চ আদালতের কাছে আবেদন মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্তদের আপীলের শুনানি দ্রুত করে এর বিচার নিশ্চিত করা। তিনি প্রত্যাশা করেছেন উচ্চ আদালত নিম্ন আদালতের রায় বহাল রাখবেন।

Share Button




এই ক্যাটেগরির আরো সংবাদ

সর্বশেষ সংবাদ

This image has an empty alt attribute; its file name is add-1-1024x672.jpg

সর্বাধিক পঠিত

  • প্রধান উপদেষ্টাঃ মোঃ রেজাউল করিম।
    আইন উপদেষ্টাঃ এ্যাড আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ
    (জজকোর্ড ঢাকা)
    সম্পাদক ও প্রকাশক: এইচ এম মোহিবুল্লাহ (মোহিব)
    নির্বাহী সম্পাদকঃ মো: মোস্তাফিজুর রহমান।
    ব্যবস্থাপনা পরিচালক: নূর হোসেন ইমন।
    যুগ্ন সম্পাদকঃ আমিনুর রহমান রুবেল ও মোঃ মজনু গাজী।
    সাহিত্য সম্পাদকঃ খলিলুর রহমান তাং ও ইউসুফ আলী তাং।
    বার্তা সম্পাদক : মোঃ এরশাদুল ইসলাম

অফিসঃ
ঢাকাঃ রবীন্দ্র সরণি, সেক্টর ৩, উত্তরা মডেল টাউন (৬ষ্ঠ তলা), ঢাকা-১২৩০।
বরিশালঃ ৩৪৫ সিটি প্লাজা ৩য় তলা ,ফজলুল হক এভিনিউ বরিশাল।
E-mail: dainikasakal24@gmail.com, somoynewskp@gmail.com
মোবাইলঃ 01721987722

Design & Developed by
  পুলিশ বাহিনী ছাড়া আমাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনই অসম্ভব   গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক-২০২৫” উপলক্ষ্যে র‌্যালী, মানববন্ধন ও আলোচনা সভা ॥   বরগুনায় পুলিশ সদস্যের বাবাকে গুলি করে হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার।   কলাপাড়ায় নৌকায় ইলিশের অস্তিত্ব সংকট বিষয়ক গন শুনানি।   সভাপতি মোহসীন, সম্পাদক বিপু।কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন।।   অপারেশন ডেভিল হান্ট অভিযানে কলাপাড়ায় গ্রেফতার-৯    কলাপাড়ায় দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে প্রাথমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি   ত্রিশালে নামাজের জন্য উন্মুক্ত করা হলো দৃষ্টিনন্দন মডেল মসজিদ   সংখা দিয়ে নয়, মানসম্মত শিক্ষাই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ….এবিএম মোশাররফ হোসেন।    হাজার ও নেতাকর্মী’র ভালোবাসায় সিক্ত হলেন- সেলিমুজ্জামান সেলিম    কুয়াকাটায় রাসমেলায় আগত পূণার্থী ও পর্যটকদের জন্য সুপেয় পানি বিতরণ   গোপালগঞ্জ-১ আসনে ধানের শীষে লড়বে সেলিমুজ্জামান সেলিম    কুয়াকাটায় এক কোরাল মাছ ২৬ হাজার টাকায় বিক্রি।    পটুয়াখালীর লোহালিয়ায় বাজার ইজারা নিয়ে দুগ্রুপের সংঘর্ষে  চাঞ্চল্য কর হত্যা মামলার আসামী র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার।   কলাপাড়ায় শতাধিক আওয়ামী লীগ কর্মী বিএনপিতে যোগদান।   বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার কোদালিয়া ইউনিয়নে মুক্তিযোদ্ধাদের অফিস দখল   ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে কলাপাড়া যুবদলের র‍্যালী ও যুব সমাবেশ।   নিরাপদ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার পথে YFB’র এআই ও সাইবার সিকিউরিটি কর্মশালা     কলাপাড়ায় কৃষক বাজার গণসংযোগে এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতা